ঢাকা | |

আগামীকাল ১৪১ উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা গতকাল সোমবার মধ্যরাতে শেষ হয়েছে। এই ধাপের ১৪১ উপজেলায় আগামীকাল
  • আপলোড সময় : ৭ মে ২০২৪, সকাল ৮:১৯ সময়
  • আপডেট সময় : ৭ মে ২০২৪, সকাল ৮:১৯ সময়
আগামীকাল ১৪১ উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ছবি: সংগৃহীত
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা গতকাল সোমবার মধ্যরাতে শেষ হয়েছে। এই ধাপের ১৪১ উপজেলায় আগামীকাল বুধবার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।  এর মধ্যে ২২টিতে ইভিএম এবং বাকিগুলোতে ব্যালটে ভোট হবে। তিনটি পদে মোট ১ হাজার ৬৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান ৬২৫ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন প্রার্থী রয়েছেন। তবে ভোটের আগেই এই ধাপে চেয়ারম্যান পদে আট, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ করে অর্থাৎ মোট ২৮ জন প্রার্থী বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। এদিকে, আজ মঙ্গলবার প্রথম ধাপের ভোট নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

ইসির সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচনি আচরণবিধি অনুযায়ী ভোট গ্রহণের ৩২ ঘণ্টা পূর্বেই সকল ধরনের প্রচার-প্রচারণা বন্ধ থাকে। সেই হিসেবে গতকাল রাত ১২টার পর থেকে প্রার্থীরা কোনো ধরনের প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না। ভোটে মন্ত্রী-এমপিদের প্রচারণা কার্যক্রম বন্ধে হার্ডলাইনে ইসি। এ জন্য স্পিকারের হস্তক্ষেপের পাশাপাশি রিটার্নিং অফিসারদের উদ্দেশে বিশেষ নির্দেশনা জারি করেছে। ইতিমধ্যে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিকুল ইসলামের প্রার্থিতা বাতিল করেছে ইসি। একইভাবে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিমের পুত্র আশিক মাহমুদ মিতুল হাকিমের সন্ত্রাসী, অনৈতিক কার্যক্রম, মন্ত্রীর নাম ও ক্ষমতা ব্যবহার করে রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলা ভোটে হস্তক্ষেপের বিষয়টি দ্রুত তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে ইসি। গতকাল ইসি পাংশা উপজেলা নির্বাচনের রািটার্নিং অফিসারকে চিঠি দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।

ভোটের পরিবেশ শান্ত রাখতে স্বাভাবিক এলাকায় সাধারণ কেন্দ্রে ১৭ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮ বা ১৯ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। এছাড়া বিশেষ এলাকায় (পার্বত্য ও দুর্গম এলাকা) সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২০ বা ২১ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। এছাড়াও উপজেলার আয়তন, ভোটার সংখ্যা ও ভোটকেন্দ্রের গুরুত্ব বিবেচনায় প্রতি উপজেলায় দুই থেকে চার প্লাটুন বিজিবি দায়িত্ব পালন করবেন। উপকূলীয় এলাকার দ্বীপাঞ্চলে কোস্ট গার্ড, মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ভোটকেন্দ্রে আনসার ব্যাটালিয়ন মোবাইল/স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোট গ্রহণের আগের দুই দিন, ভোট গ্রহণের দিন ও ভোট গ্রহণের পরের দুই দিন মোট পাঁচ দিন নিয়োজিত থাকবেন।

  • বিষয়:

নিউজটি আপডেট করেছেন: স্টাফ রির্পোটার।

বাংলা নিউজ নেটওয়ার্ক ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
কমেন্ট বক্স
বাবার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেয়াই ছিলো শেখ হাসিনার উদ্দেশ্য: মামুনুল হক

বাবার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেয়াই ছিলো শেখ হাসিনার উদ্দেশ্য: মামুনুল হক