ঢাকা | |
সংবাদ শিরোনাম :
ইশরাক হোসেনের মেয়র পদে শপথগ্রহণে বাধা নেই: হাইকোর্টের রিট খারিজ ট্রাম্পের 'শ্বেতাঙ্গ গণহত্যা' মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্কে উত্তেজনা ওয়াশিংটন ডিসিতে ইহুদি জাদুঘরে হামলায় ইসরায়েলি দূতাবাসের দুই কর্মী নিহত ১লা জুনের ট্রেনের টিকিট বিক্রি আজ সাড়ে পাঁচ বছরের প্রতীক্ষা শেষে ইবতেদায়ী শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তি চালু বাংলাদেশের বিপক্ষে আমিরাতের সিরিজ জয় রাখাইনে মানবিক করিডোর নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি, হবেও না: জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ইসি পুনর্গঠন ও স্থানীয় নির্বাচনের দাবিতে আগারগাঁওয়ে এনসিপির বিক্ষোভ কর্মীদের নতুন বার্তা দিলেন ইশরাক নগরভবনের অবস্থান সরে এখন মৎস ভবনের সামনে আন্দোল

কোর্টের কাছে নয়, নির্বাহী বিভাগের কাছে সিদ্ধান্ত চাই : শিক্ষার্থীরা

সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে চার
  • আপলোড সময় : ১০ জুলাই ২০২৪, বিকাল ৫:২২ সময়
  • আপডেট সময় : ১০ জুলাই ২০২৪, বিকাল ৫:২২ সময়
কোর্টের কাছে নয়, নির্বাহী বিভাগের কাছে সিদ্ধান্ত চাই : শিক্ষার্থীরা ছবি : সংগৃহীত
সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। পৃথক দুটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ আজ বুধবার এ স্থিতাবস্থা জারি করেন। 

তবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, কোটা সংস্কারের বিষয়ে কোর্ট নয়, নির্বাহী বিভাগের কাছে সিদ্ধান্ত চান তারা।

হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে আপিল বিভাগের চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারির পর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ‘বৈষম্যবিরোধী’ ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আপনারা (সাংবাদিক) অপেক্ষা করুন। আমরা বিস্তারিত জানাব। আদালতে কী হয়েছে এখনও বিস্তারিত জানি না। তবে এতটুকু বলতে চাই, কোটা সংস্কারের বিষয়ে কোর্টের কাছে নয়, নির্বাহী বিভাগের কাছে সিদ্ধান্ত চাই।’

মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে আপিল বিভাগের চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারিতে আশাহত হয়েছেন জানিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আরেক সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘এ রায়ে আমরা আশাহত হয়েছি। কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছা থাকলে চার সপ্তাহের রায় দিত না।

এটা সারাদেশে চলমান আন্দোলনকে দমানোর জন্য রাষ্ট্রীয় মেকানিজমের অংশ। কিন্তু আমরা দেখছি তারা সমস্যাকে আরও ঘনীভূত করছেন। বাঙালিকে হাইকোর্ট দেখানোর মতো করে এ দেওয়া রায় হয়েছে।’

দাবি নির্বাহী বিভাগের কাছে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের এবং নির্বাহী বিভাগের মধ্যে হাইকোর্ট এনে আমাদেরকে শত্রু বানাবেন না। আমাদের দাবি নির্বাহী বিভাগের কাছে।

নির্বাহী বিভাগ চাইলেই সব স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একটি কমিশন গঠন করে বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে দিতে পারে। সংসদে আইন পাস করতে পারে। তারা চাইলে আমাদেরকে রাজপথ থেকে পড়ার টেবিলে ফিরিয়ে নিতে পারে।’
  • বিষয়:

নিউজটি আপডেট করেছেন: বাংলা নিউজ নেটওয়ার্ক ডেস্ক।

বাংলা নিউজ নেটওয়ার্ক ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমকে ব্যাংক কাঠামোর অধীনে আনার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের

ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমকে ব্যাংক কাঠামোর অধীনে আনার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের