ঢাকা | |
সংবাদ শিরোনাম :
যে কারণে ক্ষুব্ধ হয়ে টিম হোটেল ছাড়েন ধোনি সরকারি প্রতিষ্ঠানে আউটসোর্সিং-কর্মীদের কোন এলাকায় কত বেতন, জানাল অর্থমন্ত্রণালয় বিচার বিভাগ সংস্কার শিগগিরই: উপদেষ্টা রিজওয়ানা বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারের মতপার্থক্য স্পষ্ট হতে শুরু করেছে: মান্না আমরা ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন আদায় করে নেব: ফারুক বৈঠকে সন্তুষ্ট না, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি কারিগরি শিক্ষার্থীদের গাজায় রাতভর ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ২৫ ফিলিস্তিনি নিহত সাকিবের আওয়ামী লীগে যোগদানের সিদ্ধান্ত শুধু ভুল নয়, বিশ্বাসঘাতকতাও: প্রেস সচিব পোষা বিড়ালকে মোবাইলে কী দেখালেন তারেক রহমান?

ঘন কুয়াশার দাপটে গাইবান্ধায় বাড়ছে শীতের তীব্রতা

উত্তরের হিমেল হাওয়ায় গাইবান্ধা জেলায় বাড়তে শুরু করেছে শীতের প্রকোপ। ঘন কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বেড়েছে। কয়েকদিন ধরে
  • আপলোড সময় : ৯ ডিসেম্বর ২০২৪, দুপুর ৩:২ সময়
  • আপডেট সময় : ৯ ডিসেম্বর ২০২৪, দুপুর ৩:২ সময়
ঘন কুয়াশার দাপটে গাইবান্ধায় বাড়ছে শীতের তীব্রতা ছবি : সংগৃহীত
উত্তরের হিমেল হাওয়ায় গাইবান্ধা জেলায় বাড়তে শুরু করেছে শীতের প্রকোপ। ঘন কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বেড়েছে। কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ১৫ থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠানামা করছে। কুয়াশার কারণে সকালে সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় গাইবান্ধায় সর্বনিম্ন ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে রংপুর আবহাওয়া অফিস। প্রতি ঘণ্টায় বাতাসের গতি ৬-৮ কিলোমিটার। বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭ শতাংশ।

বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ঘন কুয়াশা আর হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমবাতাসে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ছিন্নমূল, খেটে খাওয়া, দিনমজুর ও গরিব মানুষ। অনেক এলাকায় আগুন জ্বালিয়ে শীত থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ। জীবিকার তাগিদে খেটে খাওয়া মানুষ এমন অবস্থার মধ্যেও কাজের সন্ধানে বের হচ্ছেন।

এদিকে শীতের তীব্রতা বাড়ায় জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগে প্রতিনিয়তই সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধ মানুষের সংখ্যা বেশি। হাসপাতালে প্রতিদিন রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। যারা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তারাই কেবল হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।

সদর উপজেলার আরিফ খা গ্রামের কৃষক রশিদুল ইসলাম  বলেন, কয়দিন থেকে খুব শীত ও কুয়াশা। সকালে ঠান্ডার কারণে কাজ করা যায় না। এতে খুব সমস্যায় পড়ছি। একই এলাকার বাসিন্দা সাজু ইসলাম বলেন, সকালের দিকে আর সন্ধ্যা থেকে শীতের অনুভূতি বেশি হচ্ছে। সকালে কুয়াশা আর শীতটা বেশি থাকে। প্রয়োজন থাকলেও সকালে বাহিরে বের হওয়া কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।
  • বিষয়:

নিউজটি আপডেট করেছেন: বাংলা নিউজ নেটওয়ার্ক ডেস্ক।

বাংলা নিউজ নেটওয়ার্ক ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ